আগরতলা: রাজ্যের ৫৮ টি ব্লক রয়েছে। এর মধ্যে ৩০ টি ব্লকে খাদ্যে স্বয়ম্ভর। আর ২৮ টি ব্লকে পিছিয়ে।বিশেষ করে পশ্চিম,উত্তর ও ঊনকোটি জেলায় খাদ্যে স্বয়ম্ভরতায় পিছিয়ে। বুধবার এক অনুষ্ঠানে একথা বললেন কৃষিমন্ত্রী রতন লাল নাথ। ত্রিপুরা কৃষি স্নাতক সমিতির তরফে বুধবার উদ্বোধন করা হয় কৃষি বার্তার। রাজ্যের কৃষি ক্ষেত্রের সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরা হয়েছে।
এদিন কৃষি স্নাতক সমিতির হল ঘরে হয় অনুষ্ঠান। উপস্থিত ছিলেন দপ্তরের মন্ত্রী রতন লাল নাথ সহ সংগঠনের সভাপতি,সম্পাদক সহ অন্যরা।অনুষ্ঠানে আলোচনা করতে গিয়ে মন্ত্রী বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন। তিনি বলেন,ফুল চাষেও কিভাবে স্বাবলম্বি হওয়া যায় কৃষকরা দেখাচ্ছে।যদিও ৫৫ শতাংশ ফুল বাইরে থেকে আসে। আগে ৮০ শতাংশ ফুল বাইরে থেকে আসতো। এখন কৃষকরা ধীরে ধীরে ফুল চাষে স্বয়ম্ভর হওয়ার চেষ্টা করছে। কৃষকদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য অধিক আয় যাতে কৃষকরা করতে পারেন এজন্য কেন্দ্র ও রাজ্যের সরকার আপ্রান চেষ্টা করছে।
কৃষিমন্ত্রী এদিন তথ্য দিয়ে জানান, রাজ্যের ৫৮ টি ব্লক রয়েছে। এর মধ্যে ৩০ টি ব্লকে খাদ্যে স্বয়ম্ভর। আর ২৮ টি ব্লকে পিছিয়ে।বিশেষ করে পশ্চিম,উত্তর ও ঊনকোটি জেলায় খাদ্যে স্বয়ম্ভরতায় পিছিয়ে। দক্ষিন, গোমতী ও সিপাহীজলা জেলা খাদ্যে স্বয়ম্ভর।খাদ্যে স্বয়ম্ভরতার পেছনে কৃষকদের পাশাপাশি দপ্তরের আধিকারিকদের বিরাট ভূমিকা রয়েছে।