আগরতলা : বড়দিনের উৎসবের দিন অর্থাৎ ২৫ ডিসেম্বরে ‘তুলসী পূজন দিবস’ পালনের সূচনা হয়েছিল ২০১৪ সালে। ভারতের সাধু-সন্তরা তুলসীর ধর্মীয় ও ঔষধি গুরুত্ব বিচার করে এই দিনটিকে পূজার জন্য নির্ধারিত করেন। এর পর থেকেই প্রতি বছর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা এই দিনে তুলসী মাতার বিশেষ আরাধনা করে আসছেন।
মনে করা হয়, এই দিনে ভক্তিভরে পূজা করলে মা লক্ষ্মীর কৃপায় ঘরে কখনও ধন-ধান্যের অভাব হয় না। হিন্দু ধর্মে তুলসী কেবল একটি সামান্য গাছ নয়, বরং তাঁকে ‘মা’ হিসেবে গণ্য করা হয়। হিন্দু ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী, জগতের পালনকর্তা ভগবান শ্রীহরি বিষ্ণুর অত্যন্ত প্রিয় হওয়ায় তুলসীকে ‘হরিপ্রিয়া’ও বলা হয়।শাস্ত্র মতে, তুলসী গাছে দেবী লক্ষ্মী বাস করেন।
তাই নিয়মিত তুলসী পূজা করলে ভগবান বিষ্ণু ও মাতা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পাওয়া যায় এবং সংসারে সুখ-সমৃদ্ধি বজায় থাকে। দেশের সঙ্গে রাজ্যে ও আজ ভক্তিভরে বিভিন্ন জায়গায় তুলসী পূজন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
পুর নিগমের ১৪ নং ওয়ার্ডের সহ কাশিপুর এলাকাবাসীর তরফ থেকে আজ এলাকার মানুষদের সহযোগিতায় তুলসী দিবস উদযাপন করা হয়।
