আগরতলা:প্রত্যেক বছরের ন্যায় এই বছরও আগামী কাল অর্থাৎ ২১ ডিসেম্বর রবিবার সারা দেশ দেশের সঙ্গে ত্রিপুরার রাজ্যেও এক যোগে পালস পোলিও ঠিকা দান কর্মসূচি পালিত হবে।এই উপলক্ষে শনিবার জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে পালস পোলিও ঠিকাদান কর্মসূচি সম্পর্কে জানালেন জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের রাজ্য অধিকর্তা সাজু ওয়াহিদ। সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, প্রত্যেক বছর যে পালস পোলিও কর্মসূচি করা হয়।তারই সুফল হিসাবে ভারত ২০১৪ সাল থেকে পোলিও মুক্ত দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছিল। প্রতিবেশী কয়েকটি দেশে পোলিও ভাইরাসে এখনো শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে। ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলিতে সংক্রমণ রোগ দেখা যায়।রোগটি ভারতে আবার প্রভাব ফেলতে পারে। দেশকে পোলিও মুক্ত অবস্থান বজায় রাখতে নিয়মিত পালস পোলিও টিকা করণ এবছরও পালিত হচ্ছে।দুই ফোঁটা ডোজ শিশুদের ভবিষ্যতে হাত-পা কিছু হয়ে যাওয়ার থেকে রক্ষা করতে পারে।এবছরও পালিশ পোলিও তিনটি স্তরে হবে। প্রথমে বুথ সেন্টারে, তারপর বাড়ি বাড়ি পালস পোলিও দেয়া হবে। স্বাস্থ্য দপ্তর পালস পোলিও কর্মসূচি নিয়ে বিশেষ জনসচেতনতা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। একটি শিশুও যেন পালস পোলিও কর্মসূচির বাইরে না থাকে তার জন্য ডোর টু ডোর কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। তিনি আরো জানান, রাজ্যের প্রতিটি এলাকায় অস্থায়ী টিকা করণ কেন্দ্র, স্কুল, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টার ও হাসপাতাল গুলিতে বিশেষ শিবিরের আয়োজন করা হবে।স্বাস্থ্য বিভাগ এবং জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের যৌথ উদ্যোগে ত্রিপুরা রাজ্যে পালস পোলিও কর্মসূচি সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।এবার শূন্য থেকে পাঁচ বছরের ৩৪১৭৪ জন শিশুকে দুই ফোটা ডোজ খাওয়ানো হবে।৩৪০৯ টি কেন্দ্রে ১৩৬৩৬ জন স্বাস্থ্য কর্মী,আশা কর্মী, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা সহযোগিতায় শিশুদের টিকা করণ কর্মসূচি বাস্তবায়িত করা হবে। গোটা পালস পোলিও প্রক্রিয়াকে তদারকি করবেন ৬৮২ জন সুপারভাইজার। রবিবার সকালে রাজধানীর তুলসীবতি বালিকা বিদ্যালয়ে রাজ্য ভিত্তিক কর্মসূচির সূচনা করবেন রাজ্যের স্বাস্থ্য সচিব।রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় পালস পোলিও কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।যেসব শিশু একুশ ডিসেম্বর টিকা নিতে পারবে না। তাদের জন্য ২২ এবং ২৩ ডিসেম্বর বাড়ি বাড়ি গিয়ে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী,আশা কর্মী ও স্বাস্থ্যকর্মীরা শূন্য থেকে পাঁচ বছরের শিশুদের টিকা কার্যক্রম পরিচালিত করবেন বলে জানালেন স্বাস্থ্য মিশনের অধিকর্তা। তিনি রাজ্যের সকল নাগরিকদের প্রতি আবেদন জানান সকলেই যেন তাদের শিশুদের ভবিষ্যৎ সু সুস্বাস্থ্যের দিকে লক্ষ্য রেখে স্বর্ণ থেকে পাঁচ বছরের শিশুদের পালস পোলিও টিকা করণ গ্রহণ করেন।
আজ পালস পোলিও টিকাদান কর্মসূচি
আগরতলা:প্রত্যেক বছরের ন্যায় এই বছরও আগামী কাল অর্থাৎ ২১ ডিসেম্বর রবিবার সারা দেশ দেশের সঙ্গে ত্রিপুরার রাজ্যেও এক যোগে পালস পোলিও ঠিকা দান কর্মসূচি পালিত হবে।
এই উপলক্ষে শনিবার জাতীয় স্বাস্থ্য মিশন কার্যালয়ে এক সাংবাদিক সম্মেলনে পালস পোলিও ঠিকাদান কর্মসূচি সম্পর্কে জানালেন জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের রাজ্য অধিকর্তা সাজু ওয়াহিদ। সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, প্রত্যেক বছর যে পালস পোলিও কর্মসূচি করা হয়।তারই সুফল হিসাবে ভারত ২০১৪ সাল থেকে পোলিও মুক্ত দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছিল। প্রতিবেশী কয়েকটি দেশে পোলিও ভাইরাসে এখনো শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে।
ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলিতে সংক্রমণ রোগ দেখা যায়।রোগটি ভারতে আবার প্রভাব ফেলতে পারে। দেশকে পোলিও মুক্ত অবস্থান বজায় রাখতে নিয়মিত পালস পোলিও টিকা করণ এবছরও পালিত হচ্ছে।দুই ফোঁটা ডোজ শিশুদের ভবিষ্যতে হাত-পা কিছু হয়ে যাওয়ার থেকে রক্ষা করতে পারে।এবছরও পালিশ পোলিও তিনটি স্তরে হবে। প্রথমে বুথ সেন্টারে, তারপর বাড়ি বাড়ি পালস পোলিও দেয়া হবে।
স্বাস্থ্য দপ্তর পালস পোলিও কর্মসূচি নিয়ে বিশেষ জনসচেতনতা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। একটি শিশুও যেন পালস পোলিও কর্মসূচির বাইরে না থাকে তার জন্য ডোর টু ডোর কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। তিনি আরো জানান, রাজ্যের প্রতিটি এলাকায় অস্থায়ী টিকা করণ কেন্দ্র, স্কুল, স্বাস্থ্য কেন্দ্র, অঙ্গনওয়াড়ি সেন্টার ও হাসপাতাল গুলিতে বিশেষ শিবিরের আয়োজন করা হবে।
স্বাস্থ্য বিভাগ এবং জাতীয় স্বাস্থ্য মিশনের যৌথ উদ্যোগে ত্রিপুরা রাজ্যে পালস পোলিও কর্মসূচি সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে।এবার শূন্য থেকে পাঁচ বছরের ৩৪১৭৪ জন শিশুকে দুই ফোটা ডোজ খাওয়ানো হবে।৩৪০৯ টি কেন্দ্রে ১৩৬৩৬ জন স্বাস্থ্য কর্মী,আশা কর্মী, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা সহযোগিতায় শিশুদের টিকা করণ কর্মসূচি বাস্তবায়িত করা হবে। গোটা পালস পোলিও প্রক্রিয়াকে তদারকি করবেন ৬৮২ জন সুপারভাইজার।
রবিবার সকালে রাজধানীর তুলসীবতি বালিকা বিদ্যালয়ে রাজ্য ভিত্তিক কর্মসূচির সূচনা করবেন রাজ্যের স্বাস্থ্য সচিব।রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় পালস পোলিও কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।যেসব শিশু একুশ ডিসেম্বর টিকা নিতে পারবে না। তাদের জন্য ২২ এবং ২৩ ডিসেম্বর বাড়ি বাড়ি গিয়ে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী,আশা কর্মী ও স্বাস্থ্যকর্মীরা শূন্য থেকে পাঁচ বছরের শিশুদের টিকা কার্যক্রম পরিচালিত করবেন বলে জানালেন স্বাস্থ্য মিশনের অধিকর্তা।
তিনি রাজ্যের সকল নাগরিকদের প্রতি আবেদন জানান সকলেই যেন তাদের শিশুদের ভবিষ্যৎ সু সুস্বাস্থ্যের দিকে লক্ষ্য রেখে স্বর্ণ থেকে পাঁচ বছরের শিশুদের পালস পোলিও টিকা করণ গ্রহণ করেন।
